প্রচ্ছদ

বঙ্গবন্ধু ডিগ্রি কলেজের

পরিচিতি ও প্রতিষ্ঠার ইতিহাস

———————————————————————-

বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ট সহচর ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলীর স্মৃতিধন্য কাজিপুর উপজেলায় বঙ্গবন্ধুর নামে একটি কলেজ প্রতিষ্ঠা করার জন্য তৎকালীন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদশ সরকারের মাননীয় ডাক, তার ও গৃহায়নমন্ত্রী জনাব আলহাজ্ব মোহাম্মদ নাসিম সাহেবের পরামর্শে কাজিপুর উপজেলার সোনামুখী গ্রামের শিক্ষানুরাগী ব্যক্তি জনাব মোঃ সিদ্দিক হোসেন এম.বি.এ কলেজ প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে আসেন। কলেজ প্রতিষ্ঠায় সার্বিকভাবে সহযোগিতা করেন সোনামুখী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মরহুম  সোহরাব হোসেন সরকার, সমাজসেবক জনাব রতন কুমার কর্মকার, সোনামুখী নিবাসী ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজের চক্ষু বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডাঃ মোঃ এনামুল হক, পাইকপাড়া নিবাসী সমাজসেবক মরহুম সোলায়মান হোসেন , ব্যবসায়ী গৌরচন্দ্র সাহা প্রমুখ। ১৯৯৮ সালের ৭ জানুয়ারী  বঙ্গবন্ধু কলেজের কার্যক্রম শুরু হয়। কলেজটির নাম বঙ্গবন্ধুর নামে করার জন্য বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্ট অনুমতি প্রদান করে। কলেজটি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে এলাকার ছাত্রছাত্রীদের লেখা পড়ার পথ সুগম হয়। কলেজটি ২০০৩ সালে ডিগ্রি অধিভুক্তি লাভ করে। ২০১০ সালে কলেজটি ডিগ্রি স্তর এমপিওভুক্ত হয়। জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ উপলক্ষ্যে ২০০২, ২০১৬ এবং ২০১৯  সালে অত্র কলেজ উপজেলার শ্রেষ্ঠ কলেজের পুরস্কার লাভ করে। ২০১৯ সালের ১৮ জুলাই এই কলেজটি সরকারিকরণ করা হয়।


 

কলেজের ভৌতাবকাঠামো ও অন্যান্য তথ্যাবলী

 

ক    দ্বিতল ভবন ১টি। চারতলা ভবন ১টি।
খ    টিনশেড বিল্ডিং ২টি।
গ.    মটর সাইকেল গ্যারেজ ১টি।
ঘ    শহীদ মিনার ১টি ।
ঙ    সাঁতার শেখার উপযোগী পুকুর ১টি।
চ    দ্বিতল ভবনের সামনে ফুলবাগান ১টি।
ছ    লাইব্রেরী; লাবিলা লাইব্রেরী এন্ড ইনফরমেটিভ সেন্টার (এশিয়া ফাউন্ডেশন কর্তক প্রদানকৃত ১২ লক্ষ টাকার           উন্নতমানের বিভিন্ন বই সমৃদ্ধ)।
জ    আধুনিক ভাষা ও কম্পিউটার ল্যাব ১টি, (ল্যাপটপ- ১৯টি‚ ডেস্কটপ- ৩টি‚ এলইডি মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর             -২টি‚    স্ক্যানার- ২টি, প্রিন্টার- ২টি‚ থ্রিজি পকেট রাউটার- ১টি)।
ঝ    বিজ্ঞানাগার ১টি।
ঞ    জেনারেটর-১টি।
ট    সোলার প্যানেল ২টি।